ইয়ারব হোসেনঃ ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি একজন অনুপ্রবেশকারী। সে বিএনপি করেতেন। মাদক ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে রয়েছে শত অভিযোগ। যুবলীগের সভাপতি পরিচয় দিয়ে চাঁদা আদায় তার কাজ।তাকে দল থেকে দ্রুত বহিষ্কার করা হোক এমনটাই দাবী সচেতন মহলের । তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় সংবাদ কর্মী মোখলেছুর রহমানের উপর হামলা চালিয়েছে। হামলাকারী সেলিমকে আইনের আওতায় আনতে হবে ।সোমবার বেলা ১২ টার দিকে কলারোয়া উপজেলা বেলেডাঙ্গা বাজারে মোখলেছুর রহমানের উপর হামলার প্রতিবাদে এক মানববন্ধনে বক্তরা এ কথা বলেন।যুবলীগের সভাপতি সেলিমের গ্রেপ্তারের দাবিতে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন কেড়াগাছি ইউপি চেয়ারম্যান হাবিল , সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ভূট্র লাল গাইন, ইউপি মেম্বার ইয়ার আলী, সাবেক ইউপি মেম্বার মারুফ হোসেন। এলাকাবাসীর আয়োজনে মানববন্ধনে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত   কলারোয়া উপজেলার বাকসা গ্রামের সংবাদ কর্মী   মোখলেছুকে  শত্রুতার জের ধরে বাড়ী থেকে ডেকে এনে প্রকাশ্যে ছুরি চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আহত করে সেলিম। শুক্রবার (১৫মে) বিকালে বালিয়াডাজ্ঞা বাজারে প্রকাশ্যে ঐ যুবলীগ নেতা ও তার দলবল সাংবাদিককে হত্যার উদ্দেশ্যে এই নিঃসংস ঘটনা ঘটায়। বর্তমানে ঐ সাংবাদিক খুলনা ২৫০ বেডে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। হামলার শিকার ঐ সাংবাদিক (নয়া আলো) অনলাইন নিউজ পেপারের সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি।
জানা যায়, সাংবাদিক কোপানো ঐ যুবলীগ নেতা সেলিম কেড়াগাছী ইউনিয়ন যুবলীগের স্বঘোষিত সভাপতি দাবী করে অত্র এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে প্রভাব বিস্তার করে আসছে।
এছাড়া সে বালিয়াডাঙ্গা বাজার ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করে  আসছে। সে সুদের কারবার করে।  প্রতিবাদ করে ঐ সংবাদকর্মী ।তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করে। তারই জের ধরে  সাংবাদিককে বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে বালিয়াডাঙ্গা বাজারে মসজিদের পাশে এনে ছুরি কোপা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে জখম করেছে। পরবর্তীতে কোপ ক্ষেয়ে মারত্নক জখম অবস্থায় ঐসাংবাদিককে কলারোয়া উপজেলা হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে অবস্থা খারাপ হওয়ায় সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে  পরে সেখান থেকে খুলনা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়।তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *