কালিগঞ্জ প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের নাজিমগঞ্জ বাজারে অবস্থিত এম রহমান বন্ত্র বিতানের মালিক সরকারি জমি দখল করে রাতের আধারে পাকা ভবণ নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলা পরিষদের পাশে এই জমি দখল নিয়ে গত ১১ ও ১২ আগস্ট দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রশাসন সাময়িক ভাবে নড়ে চড়ে বসলেও অজ্ঞাত কারণে আবারও নিরব ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এঘটনায় স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, প্রশাসনের গাফিলতির সুযোগে উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের শীতলপুর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর রহমানের বড় ছেলে এম রহমান বন্ত্র বিতানের মালিক মাহমুদ উল্লাহ ও তার সহোদর মাহবুব উল্লাহ রাতের আধারে পুণরায় সরকারি জমি দখল কার্যক্রমে লিপ্ত হয়েছেন।সরেজমিন গেলে সরকারি জমি দখলের খেলায় মেতে ওঠায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে নাজিমগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী সমাজসহ সচেতন মহল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যক্তি বলেন, আমরা গরীব মানুষ। সামান্য কোন ভুল করলেই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা। অথচ উপজেলার পাশে কোটি টাকার সম্পত্তি দখল হয়ে গেলেও প্রশাসন নিরব। রাতে নাজিমগঞ্জ বাজারে গেলেই দেখা যাবে দখলদারিত্বের এই দৃশ্য।
একাধিক সূত্র জানায়, এম রহমান বন্ত্র বিতানের এক কর্মচারির নাম শ্রীবাস। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক, আবার ভারতেরও নাগরিক। এই শ্রীবাসের সহযোগিতায় এম রহমানের মালিক ভারত থেকে অবৈধভাবে কাপড় পাচার করে নিয়ে এসে বাজারে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করছে। ওই দোকানের দু’তলা ও বিভিন্ন গোডাউনে ভারতীয় কাপড় থাকায় কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না বলে দাবি স্থানীয়দের। তবে সংবাদ প্রকাশের পর তারা ভারতীয় কাপড় গুলো সরিয়ে ফেলেছে ধারণা করছেন তারা। নাজিমগঞ্জ বাজারে অবস্থিত এম রহমান বন্ত্র বিতানের মালিক সরকারি জমি দখল করে রাতের আধারে পাকা ভবণ নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলা পরিষদের পাশে এই জমি দখল নিয়ে গত ১১ ও ১২ আগস্ট দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রশাসন সাময়িক ভাবে নড়ে চড়ে বসলেও অজ্ঞাত কারণে আবারও নিরব ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এঘটনায় স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, প্রশাসনের গাফিলতির সুযোগে উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের শীতলপুর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর রহমানের বড় ছেলে এম রহমান বন্ত্র বিতানের মালিক মাহমুদ উল্লাহ ও তার সহোদর মাহবুব উল্লাহ রাতের আধারে পুণরায় সরকারি জমি দখল কার্যক্রমে লিপ্ত হয়েছেন।সরেজমিন গেলে সরকারি জমি দখলের খেলায় মেতে ওঠায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে নাজিমগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী সমাজসহ সচেতন মহল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যক্তি বলেন, আমরা গরীব মানুষ। সামান্য কোন ভুল করলেই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা। অথচ উপজেলার পাশে কোটি টাকার সম্পত্তি দখল হয়ে গেলেও প্রশাসন নিরব। রাতে নাজিমগঞ্জ বাজারে গেলেই দেখা যাবে দখলদারিত্বের এই দৃশ্য।
একাধিক সূত্র জানায়, এম রহমান বন্ত্র বিতানের এক কর্মচারির নাম শ্রীবাস। যিনি বাংলাদেশের নাগরিক, আবার ভারতেরও নাগরিক। এই শ্রীবাসের সহযোগিতায় এম রহমানের মালিক ভারত থেকে অবৈধভাবে কাপড় পাচার করে নিয়ে এসে বাজারে বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আয় করছে। ওই দোকানের দু’তলা ও বিভিন্ন গোডাউনে ভারতীয় কাপড় থাকায় কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না বলে দাবি স্থানীয়দের। তবে সংবাদ প্রকাশের পর তারা ভারতীয় কাপড় গুলো সরিয়ে ফেলেছে ধারণা করছেন তারা।

