সমাজের আলো : কেশবপুরে জমি সংক্রান্ত বিষয়ে শাশুড়ির হয়রানি থেকে রক্ষা পেতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এইচ এম আমীর হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করেছেন। স¤প্রতি অভিযোগের অনুলিপি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগসহ প্রশাসনের একাধিক দপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে।
অভিযোগে সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুর শহরের বালিয়াডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা আবুবকর সিদ্দিকী ওয়ারেশ হিসেবে স্ত্রী, ৩ মেয়ে ও ১ ছেলে রেখে মারা যান। প্রয়াত আবুবকর সিদ্দিকী কেশবপুর উপজেলা আওযামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এইচ এম আমীর হোসেনের শ্বশুর। শ্বশুরের মৃত্যুর পর তার শাশুড়ি শাহীদা সিদ্দিকী একমাত্র পুত্র এবাদত সিদ্দিকী বিপুলের সাথে যোগসাজসে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সকল কন্যা সন্তানদের সমুদয় পৈত্রিক সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছেন।
এরই ধারাবাহিকতায়, তারা তার ছেলে, ভাতিজা, ভাগ্নে, জামাতাসহ পরিবারের এমন কোন সদস্য নেই যাদের নামে থানায় ও আদালতে একাধিক মামলা করেনি। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি শাশুড়ি শাহিদা সিদ্দিকী করোনাকালিন ঝুঁকির মধ্যে তার বিরুদ্ধে কেশবপুর শহরে মানববন্ধনসহ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চেয়ে স্মারকলিপি পেশ করেছেন। তার শাশুড়ির আনিত অভিযোগটি সরকারের একাধিক সংস্থা বা বিশ্বস্থ প্রতিষ্ঠান দিয়ে জরুরী তদন্ত সম্পন্ন পূর্বক প্রকৃত দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে।




Leave a Reply

Your email address will not be published.