রাকিবুল হাসান ঃ সাতক্ষীরা জেলা আঃলীগের সাংগঠনিক সাম্পাদক শফিউল আজম লেলিন নের বিরুদ্ধে ধ্রব জাল শুরু হয়েছে তার নিজর ফেসবুক আই ডির সম্প্র ট্য়া তুলে ধরা হলোত পিতা আলহাজ্ব জি এম নওশের আলী শ্যামনগর থানা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি। আমি ঢাকা কলেজ ছাত্র লীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক থেকে দীর্ঘ রাজনৈতিক পদ পেরিয়ে আজ আমি সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ১নং সাংগঠনিক সম্পাদক।
২০০১ সালে অনুষ্ঠিত ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন দলীয় প্রার্থী প্রয়াত প্রিন্সিপ্যাল জি এম আব্দুল হক সাহেবের নির্বাচনে অন্যতম সংগঠকের দায়িত্ব পালন করায় নির্বাচন পরবর্তী ৭ই অক্টোবর আমাকে গ্রেফতার করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক রাখা হয় (কপি সংযুক্ত)
২০০৩ সালে গাবুরা ইউ পি নির্বাচনে একই ইউনিয়নে বসবাসরত জামায়াত সাংসদ গাজী নজরুল ইসলাম ও শ্যামনগর উপজেলা বি এন পি’র সভাপতি ও গাবুরা ইউ পি’র প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রয়াত হাজী সোহরাব আলীর তীব্র প্রতিদন্দ্বিতার মুখে বিপুল ভোটে আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হই।নির্বাচিত চেয়ারম্যান হয়েও তাদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে একের পর এক মিথ্যা মামলার শিকার হয়ে দারুণ ভাবে হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত হই।
২০০৫ সালে সাতক্ষীরার বি এন পি- জামায়াত জোট সরকারের ৪টি সংসদীয় আসনের সাংসদগন ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও জেলার দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী আমান উল্লাহ আমান কর্তৃক ডিও লেটার (সংযুক্ত) এর প্রেক্ষিতে মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের রুল নিয়ে জীবনের নিরাপত্তা ঝুঁকি মুক্ত হই।
২০০৭সালের ১/১১ সরকারের আমলে আমার নেত্রী দেশরত্ন, জননেত্রী শেখ হাসিনা গ্রেফতারের পর পরই সেনাবাহিনী কর্তৃক জরুরি বিধিমালা আইনের ২০০৭এর ১৬(২)ধারায় গ্রেফতার হয়ে নির্মম ভাবে শারিরীক নির্যাতনের শিকার হয়ে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ৪ মাস ১১দিন কারাগারে আটক ছিলাম। (কপি সংযুক্ত)
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী ও পরিক্ষীত কর্মী হিসাবে জাতীর জনকের আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুতি হয়নি।
৯ম,১০ম ও একাদশ জাতীয় নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলাম। আমিই সাতক্ষীরা জেলায় বি এন পি- জামায়াত জোট সরকারের সর্বাধীক রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও নির্যাতনের শিকার বলে মনে করি অথচ আজ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার পরেও স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের কতিপয় কর্মকর্তার রোষানলে পড়ে ৫৬ বছর বয়সেও জীবনের চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন যাপন করতে হচ্ছে।




Leave a Reply

Your email address will not be published.